অতিরিক্ত চুল পড়ে, কারো চুল রুক্ষ-শুষ্ক, কা্রো মাথায় টাক পড়ে গেছে, কারোর আবার নতুন চুল উঠে না, কারো চুলে খুশকি, কারো চুলের আগা ফাটার সমস্যা, কারো অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়া, কারো চুল সহজে বাড়ে না তো আবার কারো চুলে প্রাণ নেই- এমন হাজারো সমস্যার সমধান করতে পারে শুধুমাত্র একটি হেয়ার অয়েল! অবাক হচ্ছেন তো? অবাক হবারই কথা। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান আর এক্সট্রা ভার্জিন তেলের সাহায্যে ঘরেই তৈরি করতে পারেন এ যাদুকরী তেলটি। আগের দিনে মা-খালারা যেমন যত্ন নিয়ে তৈরি করতেন ঠিক তেমনি ভেজালের ভীড়ে আপনিও আপনার মূল্যবান চুলের জন্য ঝটপট তৈরি করে ফেলুন এ তেল। আর দেরি না করে চলুন এবার রেসিপিটি জেনে নিই।
শীতের সবজির মধ্যে গাজর অন্যতম। গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও আঁশসমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি। এ সবজিতে আছে বিটা ক্যারোটিন, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
আয়ুর্বেদে এমন অনেক খাদ্যবস্তুর বিষয় উল্লেখ রয়েছে, যা গ্রহণ করলে নানান রোগ থেকে মুক্তির পাশাপাশি ত্বকও উজ্জ্বল হয়। এই খাদ্যবস্তুগুলির মধ্যে অন্যতম হল আমলকি। এতে সমস্ত ধরণের জরুরি মিনারেলস ও ভিটামিন থাকে, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কাঁচা বা জুস বানিয়ে আমলকি খেতে পারেন। আবার আচার বা জ্যাম বানিয়েও খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন সি-তে সমৃদ্ধ আমলকি রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। সর্দি-কাশি ছাড়া ভাইরাল বা ব্যাক্টিরিয়াল ইনফেকশানের হাত থেকেও আমলকি রক্ষা করে। আবার ক্যান্সার সেলের সংখ্যা কমাতে পারে আমলকি। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী আমলকির রস শরীরের সমস্ত প্রক্রিয়ায় ভারসাম্য রক্ষা করে এবং বাত, কফ ও পিত্ত থেকে মুক্তি দেয়।
কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কালোজিরা। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্যই না কালোজিরা চুল ও ত্বকের জন্যও অনেক উপকারি। প্রত্যেকের রান্নাঘরেই কালোজিরা থাকে যা খাবারকে সুবাসিত করে। আসুন আমরা আজ আশ্চর্য বীজ কালোজিরার উপকারিতা গুলো জেনে নেই।
ড্রাই ফ্রুটস তাজা ফলকে শুকিয়ে প্রস্তুত করা হয়। ফলকে সূর্যের তাপে শুকানো হয় অথবা প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুকানো হয়। ফলের ভেতরের পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে নেওয়ার কারণে তা অনেক দিন পর্যন্ত স্টোর করা সম্ভব। যেকোনো সময়ের নাস্তার জন্য যথেষ্ট উপযুক্ত এই ড্রাই ফ্রুটস।
“সজনে” গাছের পাতাকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব গবেষকরা একে নিউট্রিশন্স সুপার ফুড বলে থাকেন। শ্বাসকষ্ঠ, মাথা ধরা, মাইগ্রেন, আর্থাইটিস এবং চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও সজনে পাতার গুঁড়া কার্যকর ভূমিকা রাখে। তাছাড়া এটি অন্ধত্ব, এ্যানেমিয়া, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।